সূচি পত্রঃ
৩) (Permanent filling) স্থায়ী ফিলিং
৫) Light cure filling (L.C.F) (লাইট কিওর ফিলিং)
৮) পালপাইটিস ও পেরিওডনটাইটিস এর পার্থক্যঃ
Conservative (কনজারভেটিভ) দন্ত সংরক্ষন বিদ্যা
১) Caries (ক্যারিজ)
সংজ্ঞাঃ
দাঁতের গােড়ায় জমাট বাধা খাদ্য কনার উপর ব্যাকটেরিয়া এসিড নিঃসরনের মাধ্যমে দাঁতে যে গর্ত
করে তাকে ক্যারিজ বলে।
কারনঃ
১) ব্যাকটেরিয়া - i) ইসট্রেপটোকক্কাস। ii) ল্যাকটোবাসিলাই ।
২) খাদ্য কনা । ৩) অসমান দাতের জায়গা। ৪) সময়। ৫) লালা ।
ক্যাভিটির প্রকার ভেদঃ
প্রকারঃ
Class1ঃ প্রিমােলার ও মােলার দাঁতের (অক্লুসাল) উপরের সারফেস এ হয় ।
Class iiঃ প্রিমােলার ও মােলার দাঁতের মাঝের দিকে (প্রক্সিমাল) হয়।
Class iiiঃ ইনসিসর ও ক্যানাইন এর এপ্রক্সিমাল সারফেস এ হয় এবং ইনসিসাল এঙ্গেল পর্যন্ত হয় না।
Class ivঃ ইনসিসর ও ক্যানাইন এর প্রক্সিমাল সারফেস এ হয় এবং ইনসিসাল এঙ্গেল পর্যন্ত হয়।
Class vঃ ল্যাবিয়াল, বাক্কাল, ও লিংগুয়াল সারফেসের জিনজিভাল 3rd এ হয়।
ক্যাভিটি তৈরীর ধাপঃ
এ সময় দাঁতের এনাটমি সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে।
১) গর্তের সেপ (Shape) তৈরী করতে হয় - রাউন্ড বার দিয়ে।
২) গর্তের মুখ ছোট, নিচের দিকে একটু বড়ো বড়ো করতে হয় - ইনভারটেট কোন দিয়ে।
৩) গর্তের ভিতরকার সব কাল পদার্থ দুর করতে হবে - এক্সাবেটর দিয়ে।
৪) গর্তটা ফিসার বা খাঁজ বরাবর বড় করতে হবে।
৫) এনামেলের ও দেয়াল ও কোনা ভাল ভাবে পরিস্কার করতে হবে। - চিকন এব্রাভেটর/ কিউরেটর দিয়ে।
৬) ওয়াশ করে ভাল ভাবে পরিস্কার করতে হবে- নরমাল স্যালাইন বা পানি দিয়ে।
২) Filling (ফিলিং)
* দাঁতে গর্ত হলেই/ ব্যাথা হওয়ার আগেই ফিলিং করতে হয়।
ফিলিং দুই রকমঃ ১) অস্থায়ী। ২) স্থায়ী।
* অস্থায়ী ফিলিং বলতে আমরা সাধারনত জিঙ্ক অক্সাইড ইউজেনল সিমেন্ট কেই বুঝি। এটা সবচেয়ে।
বেশী ব্যবহৃত হয়।
পদ্ধতীঃ
প্রথমে দাঁতের ক্যাভিটি ঠিকমত করতে হবে । তারপর একটি কাচের টুকরার উপর পরিমানমত জিঙ্ক
অক্সাইড পাউডার ও ইউজেনল পাশাপাশি নিয়ে মেশাতে হবে। পাউডারকে প্রথমে ২/৩ ভাগে ভাগ করে এক এক ভাগ করে ইউজেনলের সাথে মেশাতে হবে যাতে ফিলিং শক্ত কাদার মত হয়। মেশানাের জন্য সিমেন্ট ইসপেটুলা ব্যবহার করতে হয় । এবার লালা কন্ট্রোল করে সিমেন্ট লিপটার দিয়ে ফিলিং এনে গর্তে ভাল ভাবে দিতে হয়। এরপর তুলা দিয়ে কামড় দিতে বলতে হয় অথবা চেপে চেপে সব জয়গায় ঠিকমত দিতে হয়। অতিরিক্ত ফিলিং যেন দুই দাঁতের মাঝে বা মাড়ীতে না ঢেকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। এর পর এক টুকরা তুলা হাল্কা ভাবে কামড় দিয়ে নখতে হয় । ১০/১৫ মিনিট পর তুলাটা ফেলে নিতে হয়।
* স্থায়ী ফিলিং করার আগে অস্থাযী ফিলিং করতে হয়। যদি কোন ব্যাথা বা সমস্যা না হয়, ২-৪ সপ্তাহ পর স্থায়ী ফিলিং করতে হয়। সেক্ষেত্রে উপরের ফিলিং তুলে ফেলতে হয়। শুধুমাত্র সার একটা আবরন রাখতে হয়। যেটা ইনিং হিসাবে কাজ করবে ।
* এছাড়া গর্তটা বড় হলে বা পাল্পের কাছাকাছি থাকলে লাইনিং দিয়ে ফিলিং করতে হয় ।
* বর্তমানে কম্পাসিল নামক এক ধরনের লিকুইড পাওয়া যায়। সেটা ক্যাভিটি করার পর শুকিয়ে সামান্য তুলার ভিজিয়ে ক্যাভিটিতে দিয়ে বাতাস দিয়ে শুকাতে হয়। এটি ডেনটিনাল টিউবুল সিল করে । ফলে শিন শিন করে না।
লাইনিং ম্যাটেরিয়ালঃ
১) ক্যালসিয়াম হাইড্রক্সাইড (dycal) ডাইকেল নামে পরিচিত ২টা টিউব এ থাকে। ২টা মিশিয়ে ক্যাভিটিতে দিতে হয় তার পর অস্থায়ী ফিলিং দিতে হয়। সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয়।
২) জিঙ্ক অক্সিাইড ইউজেনল সিমেন্ট (অস্থায়ী ফিলিং হিসাবে পরিচিত)।
৩) জিঙ্ক অক্সিফসফেট সিমেন্ট।
৪) জিঙ্ক পলি কার্বক্সিলেট সিমেন্ট।
৫) জিঙ্ক সালফেট সিমেন্ট ।
ক্যালসিয়াম হাইড্ৰাইজেল কাজঃ
১) পাল্প প্রটেকটর হিসাবে কাজ করে। ২) সেকেন্ডারী ডেনটিন তৈরী করে।
৩) স্তর হিসাবে কাজ করে যাহাতে ফিলিং এর কেমিক্যাল পাল্প এ না যায়।
৪) এটা ব্যাকটেরিয়াকে মারতে ও কাজ করে।
৩) (Permanent filling) স্থায়ী ফিলিং
স্থায়ী ফিলিং করার নিয়মঃ
* দাতের যতটুকু গর্ত হয় বা ভেঙ্গে যায় শুধু ততটুকু ফিলিং করতে হয়। দুই দাঁতের মাড়ীর মাঝে
ফিলিং করা ঠিক না। ক্যাভিটিতে ব্যান্ড ব্যবহার করতে হয়। এমালগাম ফিলিং ও স্থায়ী ফিলিং বলতে সাধারনত এটাকেই বুঝানাে হয়। পরিমানমত সিলভার ও মারকারি (পারদ) নিয়ে মরটার ও প্যাসেলে ভালভাবে মিশ্রিত করতে হবে। তার পর পাতলা কাপড়ে নিয়ে চাপ দিয়ে অতিরিক্ত পারদ বের করে নিতে হয়। এরপর এমালগাম গান এ করে কাভিটিতে দিতে হয় এবং প্লাগার দিয়ে ভাল ভাবে চাপ দিতে হয় যাহাতে ক্যাভিটির সব জায়গায় ফিলিং ঠিকম যায়। এবার দাঁতে দাঁতে ঘর্ষন করলে অতিরিক্ত ফিলিং উপরে উঠে আসে। তখন এক্সভেটর দিয়ে অতিরিক্ত ফিলিং ফেলে দিতে হয়। কিলিং যাতে উচু নিচু না থাকে বা কামড়ে উচু মনে না হয় সেজন্য বার র্নিশার দিয়ে ভাল ভাবে বার্নিশ করে দিতে হয়। উল্লেখ্য যে, স্থায়ী ফিলিং করার আগে ক্যাভিটি করার সময়। লাইনিং ম্যাটেরিয়া বা অস্থায়ী ফিলিং এর একটা আস্তর রেখে দিতে হয়। তা না হলে পরে শিন শিন বা ব্যাথা করতে পরে। ফিলিং এর পর ঘন্টা খানেক পানি লাগানাে যাবে না ।।
এমালগাম এর সুবিধাঃ
১) শক্ত। ২) ক্ষয় হয়না। ৩) বেশী চাপ সহ্য করতে পারে। ৪) অনেক দিন যায় ।
৫) কম দামী। ৬) তাড়া তাড়ি শক্ত হয় । ৭) এক্স-রে তে ভালো ভাবে বুঝা যায়।
এমালগাম ফিলিং ব্যর্থ হওয়ার কারনঃ
১) ক্যাভিটি ঠিকমত না হলে। ২) সিলভার ও মারকারি যদি কম বেশী হয়।
৩) ঠিকমত মিশ্রিত না হলে। ৪) ক্যাভিটিতে দেয়ার সময় লালা গেলে।
৫) বেশী চাপ দিয়ে ক্যাটি ভরাট করলে । ৬) অতিরিক্ত ম্যাটেরিয়াল দিলে ।
৭) ভালভাবে সমান ফিলিং না হলে।
৪) Glass lonomer filling (G.I.F) গ্লাস আয়ােনমার ফিলিং
গ্লাস আয়ােনমার ফিলিং করার নিয়মঃ
পদ্ধতীঃ
প্রথমে ক্যাভিটি ভালভাবে পরিস্কার করতে হবে। ক্লাস V ক্যভিটি হলে অনেক সময় পরিস্কার করা যায় না।
প্রচন্ড শিন শিন করে। তবুও ময়লা অবস্থায় ফিলিং করা যাবে না। পরিমান মত পাউডার ও লিকুইড পেপারে নিয়ে স্পেচুলা দিয়ে মিশ্রিত করতে হবে। পাউডার ভাগ করে নিয়ে এক এক ভাগ করে করে লিকুইডের সাথে মেশাতে হবে। খুব ভাল করে মিশ্রিত করতে হবে। এটা ৪৫ সেকেন্টের মাধ্য করতে হবে। না হলে সেট হয়ে যাবে। ফিলিং পেস্টের মত হলে থু থু কন্ট্রোল করে বাতাস দিয়ে ক্যভিটি শুকনা করে ফিফলিং দিতে হবে। নরম অবস্থায় প্রয়ােজনীয় জায়গায় দিতে হবে । বেশি সময় নিলে শক্ত হয়ে যাবে। এর পর ৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। প্রয়ােজন হাল্কা ভাবে বাতাস দিতে হবে। শক্ত হলে পলিশ করে উচু নিচু ঠিক করে দিতে হবে। এরপরেউপরে ভেসলিন দিয়ে দিতে হবে।
এখানে উল্লেখ্যঃ সমান হওেয়ার জন্য জি আই ভারনিস। ফুজি ভারনিস নামে তরল পাওয়া যায়। ফিলিং শক্ত হলে ছিল তুলায় করে ভারনিস ফিলিং এর উপর দিয়ে বাতাস দিয়ে ড্রাই করতে হয়।
৫) Light cure filling (L.C.F) (লাইট কিওর ফিলিং)
লাইট দিয়ে এ ফিলিং শক্ত হয়। এটা দুই রকমঃ
১) গ্লাস আয়ােনােমার লাইট কিওর।
২) অটো লাইট কিওর।
* এটাকে কালার ম্যাচিং ফিলিং বলে । দাঁতের রঙের সাথে মিল রেখে বিভিন্ন সেড এ পাওয়া যায়।
যেমন- সেড A1, A2.A.3.A4 যে রােগীর দাঁতের রং কেমন সেটা মিলিয়ে এটা করতে হয়। এটা এক
ধরনের মেশিন দিয়ে রশ্মিরে এর মাধ্যমে শক্ত করা হয়।
ব্যবহারঃ
১) ক্লাস iii, iv, v ক্যাভিটিতে মুলত ব্যবহার হয়।
২) ক্লাস i, ii তে ও করা যায় তবে চাপ সহ্য ক্ষমতা এমালগামের চেয়ে কম।
৩) ইরােসন এর ক্ষেত্রে করা হয়।
৪) ক্যাপ ব্রীজের আগে পােষ্ট/ কোর বসানাের সময় ব্যবহার করা হয়।
পদ্ধতীঃ
গ্লাস আয়ােনােমারঃ এটার যাবতীয় কিছু অটো গ্লাস আয়ােনােমায়ের মত। শুধু শক্ত হওয়ার জন্য
লাইট দিতে হয় ২০ সে. এর ৩-৪ বার অর্থাৎ ১-১/২ মিনিট। তারপর পলিশিং বার বা কিট দিয়ে সমান করে দিতে হয়। পরবর্তী ২৪ ঘন্টা কোন রঙীন খাবার খাওয়া নিষেধ করতে হয়। তা না হলে রং পরিবর্তন হতে পারে। ১ ঘন্টা পানি লাগানাে যাবে না ।
৬) অটো লাইট কিওর ফিলিং
অটো লাইট কিওর ফিলিং করার পদ্ধতীঃ
যে দাঁতটা হতে হবে সেটার আশে পাশে ভালভাবে পরিস্কার করে নিতে হবে। থু থু ভাল ভাবে কন্ট্রোলে রাখতে হবে। প্রয়োজন মত ক্যাভিটি করতে হবে যেন দাঁতে কোন কাল দাগ না তাকে। এবার ইচিং ম্যটেরিয়াল (সবুজ রঙের পোষ্টের মত) তুলির সাহায্যে নিয়ে কভিটিতে ভালভাবে লাগিয়ে দিতে হবে। এবার ১-২ মিনিট অপেক্ষা করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে । তার পর ড্রাই করে বন্ডিং ম্যটেরিয়াল তুলির সাহায্যে ক্যাভিটিতে দিয়ে শুস্ক করতে হবে এবং ২০ সে, এর একটি রশি / লাইট দিতে হবে । ( লাইট দেয়ার সময় রোগীকে চোখ বন্ধ রাখতে বলবেন। অথবা রঙীন চশমা ব্যবহার করবেন)। দাঁতের সাথে মিল করে প্রয়ােজনীয় সেডটা ফিলিং (টিউবে থাকে) বেছে নিতে হবে। এরপর চিকন সিমেন্ট লিফটার বন্ডিং এ ভিজিয়ে নিয়ে টিউব থেকে কিছু পরিমান ফিলিং নিয়ে ক্যাভিটিতে দিতে হবে এবং ক্যাভিটির মধ্যে ভালভাবে লাগিয়ে দিতে হবে এবং দাঁত যে আকারের সেই আকারের করতে হবে। এবার ২০ সে, এর একটি লাইট দিতে হবে। এভাবে লাইটটা ফিলিং সােজা সজি ফিলিং এর কাছাকাছি ভিতরে ও বাহিরে ধরতে হয় । ফিলিং শেষে অতিরিক্ত ফিলিং বা উচু নিচু থাকলে ফিসার বার বা পলিশিং বার দিয়ে সমান করে দিতে হবে।
* ১ঘন্টা পানি লাগানাে যাবে না। ২৪ ঘন্টা রঙীন কিছু খাবে না। শক্ত কিছু কামড় দিবে না।
* যদি দাঁতের অনেক খানি ভেঙ্গে যায় বা রুট ক্যানেলের পর ক্যাপ করতে চায় না বা ফিলিং করলে না থাকার সম্ভাবনা বেশী, সে ক্ষেত্রে ফিলিং করার আগে পােষ্ট ( স্ক্র এর মত) ক্যানালের। মধ্যে পেচিয়ে ঢুকাতে হয়। অথবা নষ্ট হওয়া রিমার/ ফাইল ক্যানালের মধ্যে পেঁচিয়ে দিয়ে প্রয়ােজন
মত কেটে ফেলতে হবে। তার উপর ফিলিং দিতে হবে। তাহলে ফিলিং পড়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
Attrition (এট্রিসন) ঃ দুই দাঁতের ঘরষনের ফলে অক্লুসাল সারফেস এ ক্ষয় হওয়া।
চিকিৎসাঃ রুট ক্যানেল করে ক্যাপ করতে হবে।
Ersion (ইরোসন) ঃ দাঁতের ল্যাবিয়াস/ বাক্কাল সারফেস এ ক্ষয় হওয়াকে বলে।
চিকিৎসাঃ
১) গ্লাস আয়ােনােমার ফিলিং ২) লাইট কিওর ফিলিং।
Abrasion (এব্রেসন) দাঁতের বাক্কাল / ল্যবিয়াল সারফেস। (সাধারণত সারভাইক্যাল/ জিনজিবার কাছাকাছি) ক্ষয় হওয়াকে বলে ।
কারনঃ
১) ব্রাশ সঠিকভাবে না করা। ২) শক্ত ব্রাশ ব্যবহার করা।
৩) পান খেলে, পাইপ খেলে। ৪) পাথর হলে।
৫) বালি, লবন দিয়ে দাও মাজলে ।
চিকিৎসাঃ
১) গ্লাস আয়োনেমার ফিলিং ২) লাইট কিওর ফিলিং। ৩) কারন গুলাে দুর করা।
৭) Pulpitis (পালপাইটিস)
সংজ্ঞাঃ পাল্পের ইনফ্লামেশনকে পালপাইটিস বলে।
কারণঃ
১) ডেন্টাল ক্যারিজ – গর্ত বেশী হলে । ২) ট্রমাটিক এক্সপোজার – আঘাত লাগা।
৩) ক্রাউন ভেঙ্গে গেলে । ৪) থারমাল ড্যামেজ- অতিরিক্ত তাপে। যেমন ক্যাভিটি করার সময় (বার ঘুরলে) পানি না থাকলে।। ৫) কেমিক্যাল ইরিটেসন।
চিকিৎসাঃ ১) রুট ক্যানেল । ২) প্রয়ােজনে ক্যাপ।
৮) পালপাইটিস ও পেরিওডনটাইটিস এর পার্থক্যঃ
পাল পাইটিস পেরিওডনটাইটিস
১) ব্যাথা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। ১) ব্যাথা নির্দিষ্ট করে বলা যায় ।
২) আঘাতে ব্যাথা করে। ২) আঘাতে ব্যাথা করে না।
৩) ঠান্ডা গরমে ব্যাথা করে। ৩) ঠান্ডা গরমে ব্যাথা করে না ।
৪) প্রচন্ড ব্যাথা, রাতে বেশী ব্যাথা হয়। ৪) সব সময় চাপা ব্যাথা ।
৫) দাঁতে গর্ত হয় । ৫) দাঁতে গর্ত নাও থাকতে পারে।
৬) লিম্ফনােড বড় ও ব্যাথা হয় না । ৬) লিম্ফনােড বড় ও ব্যাথা হয়।
৭) শরীরের তাপমাত্রা বাড়ে না। ৭) শরীরের তাপমাত্রা বাড়ে।
0 মন্তব্যসমূহ